গেনজি-দ্য ওয়র্ল্ড অফ দ্য শাইনিং প্রিন্স
এক হাজার আট সালে মুরাসাকি শিকিবু লিখেছিলেন রাজকুমার গেনজির কাহিনী। সহস্র বত্সর পূর্ণ হ'ল। গেনজি-দ্য ওয়র্ল্ড অফ দ্য শাইনিং প্রিন্স নামাঙ্কিত প্রদর্শনীটি এই উপলক্ষ্যেই। শুরু হ'ল বারই ডিসেম্বর, চলবে পনেরই ফেব্রুয়ারি অবধি। আর্ট গ্যালারি অফ নিউ সাউথ ওয়েলসের এশিয়ান গ্যালারিতে। প্রবেশ অবাধ। পন্ডিতরা তর্ক করুন,গেনজির উপাখ্যানই প্রাচীনতম উপন্যাস কি না, তুলনায় আসুক প্রথম শতকের ল্যাটিন স্যাটায়ারিকা, তৃতীয় শতকের গ্রীক এথিওপিকা অথবা সপ্তম শতকের সংস্কৃত কাদম্বরী। চুলচেরা বিশ্লেষণ চলুক উপন্যাসের বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি নিয়ে, সাড়ে চারশো চরিত্র সম্বলিত আখ্যানের গঠনগত ও মনস্তাত্বিক জটিলতা নিয়ে। ইয়াশুনারি কাওয়াবাতা নোবেল প্রাইজ অ্যাকসেপ্টেন্স স্পীচে বলুন, "দ্য টেল অফ গেনজি ইজ দ্য হায়েস্ট পিন্যকল অফ জাপানীজ লিটারেচার।" বলুন,আজ অবধি কিচ্ছু লিখতে পারি নি আমরা যা গেনজিকে অতিক্রম করে যায়। আমাদের শ্রবণ দ্বার উন্মুক্ত পন্ডিতের তরে; দর্শনে থাকুন প্রিয়দর্শন রাজকুমারটি-হাজার বছর পার হয়েও এখনও কি অনায়াস প্রভাব ফেলছেন জাপানের শিল্পমাধ্যমে। আমরা অবাক হয়ে দেখি। দেখি আর দেখি। দেখব,সম